বুনো ব্রোথেলের পথে করুণ বিকেল
তারপর কোনো একদিন আমাজনের গহীনেই হাঁটবো। শ্বাপদ-সমাকীর্ণ যত বিকেল আসে পৃথিবীতে, সবটাই তার এ পথেই আসে। তুমি করুণ বিকেল দেখেছো? পৃথিবীর সর্ব দখিনের কুঁড়েঘরে জানলা খুলে বসে থাকা এক নান্দীকরের বিবৃতি শুনিয়ে দেয় করুণ বিকেলের কারুকার্য—
কালো-সবুজ বৃক্ষাদি। সুদূরে নিরেট কালো। উপরের আকাশ মুছে ফেলে সবুজ ইরেজার। থেমে যায় সকল সরব সম্ভাষণ। আবহের পরিবর্তন মুহূর্তের বায়ুতে। আচমকা বিষাক্ত মাছির গুঞ্জন—সঙ্গম ক্ষুধায়। শীতল বাতাস; উষ্ণ নিঃশ্বাস। উষ্ণ বাতাস; শীতল জলটোপ। ঘুরে যায় পথ পাহাড় পানে—এ পাহাড় ঝর্ণাহীন। যদিও পাহাড় পেরুলেই ব্রোথেল; এখানে বৃষ্টি নামে প্রতি সন্ধ্যের মেঘে। এভাবেই আরও কতশত অনাকাঙ্ক্ষিত রকেট দৃশ্য...।
করুণ বিকেল। বুনো ব্রোথেল। ভারি হতে পারে একজোড়া নীল নিঃশ্বাস। সেফটিপিন কিংবা কালো কিলিপে ঢুকাও পাজমার ফিতে—বেঁধে ফেলো কটিদেশ। ছয় পায়ে হেঁটে যাবো পিঁপড়ে হয়ে, হোক যত হাপিত্যেশ।
কালো-সবুজ বৃক্ষাদি। সুদূরে নিরেট কালো। উপরের আকাশ মুছে ফেলে সবুজ ইরেজার। থেমে যায় সকল সরব সম্ভাষণ। আবহের পরিবর্তন মুহূর্তের বায়ুতে। আচমকা বিষাক্ত মাছির গুঞ্জন—সঙ্গম ক্ষুধায়। শীতল বাতাস; উষ্ণ নিঃশ্বাস। উষ্ণ বাতাস; শীতল জলটোপ। ঘুরে যায় পথ পাহাড় পানে—এ পাহাড় ঝর্ণাহীন। যদিও পাহাড় পেরুলেই ব্রোথেল; এখানে বৃষ্টি নামে প্রতি সন্ধ্যের মেঘে। এভাবেই আরও কতশত অনাকাঙ্ক্ষিত রকেট দৃশ্য...।
করুণ বিকেল। বুনো ব্রোথেল। ভারি হতে পারে একজোড়া নীল নিঃশ্বাস। সেফটিপিন কিংবা কালো কিলিপে ঢুকাও পাজমার ফিতে—বেঁধে ফেলো কটিদেশ। ছয় পায়ে হেঁটে যাবো পিঁপড়ে হয়ে, হোক যত হাপিত্যেশ।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন